ডেস্ক নিউজ
প্রকাশিত: ০১/০৮/২০২৪ ১১:৩৪ এএম

বুধবার (৩১ জুলাই) রাতে নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে দেয়া এক স্ট্যাটাসে এমন দাবি জানান তিনি।
রাজধানীর বনানী থানার একটি মামলায় রিমান্ডে থাকা ব্র্যাক বিশ্ববিদ্যালয়ের আলোচিত সাবেক শিক্ষক আসিফ মাহতাবসহ গ্রেফতারকৃত সকল শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও নিরপরাধ মানুষের মুক্তি চেয়েছেন ইসলামি আলোচক শায়খ আহমাদুল্লাহ।

ফেসবুক পোস্টে শায়খ আহমাদুল্লাহ লেখেন, ‘ইংল্যান্ড থেকে ফিলোসফিতে উচ্চতর ডিগ্রি নেয়া একজন বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক আসিফ মাহতাব, ব্যক্তিগত চিকিৎসকের ভাষ্যমতে মেরুদণ্ডের সমস্যার কারণে তিনি বেশিক্ষণ একভাবে বসে বা দাঁড়িয়ে থাকতে পারেন না। তাকে চলাফেরা করতে হয় লাঠিতে ভর দিয়ে।’

তিনি আরও লেখেন, ‘এই রকম একজন অসুস্থ মানুষ সেতু ভবনে হামলা করতে যাবেন তা কোনোভাবেই বিশ্বাসযোগ্য না। তারপরও সেতু ভবনে আক্রমণের অভিযোগে তাকে ছয় দিনের রিমান্ডে নেয়া হয়েছে। এই ঘটনার নিন্দা জানাই। অনতিবিলম্বে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক আসিফ মাহতাবসহ গ্রেফতারকৃত সকল শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও নিরপরাধ মানুষকে মুক্তি দিন।
প্রসঙ্গত, কোটা আন্দোলন ঘিরে সেতু ভবনে হামলা ও অগ্নিসংযোগের ঘটনায় বনানী থানায় করা মামলায় গত সোমবার আসিফ মাহতাবকে ছয় দিনের রিমান্ডে পাঠান ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. মইনুল ইসলামের আদালত। একই ঘটনায় জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) শিক্ষার্থী আরিফ সোহেলের ছয় দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।

অথচ ছবিতে দেখা যায়, ঘটনার দিন আরিফ সোহেল বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে মিছিল করছিলেন। ফলে প্রশ্ন উঠেছে, কীভাবে তিনি ওইদিন সাভার থেকে ঢাকায় এসে সহিংসতায় অংশ নিলেন?

এর আগে, গত শনিবার (২৭ জুলাই) দিবাগত রাত ১টার দিকে আসিফ মাহতাবকে উত্তরার ৯ নম্বর সেক্টরের বাসা থেকে ডিবি পরিচয়ে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়। একই রাতে কোটা সংস্কার আন্দোলনের সমন্বয়ক জাবি শিক্ষার্থী আরিফ সোহেলকে সাভারের বাসা থেকে আটক করে নিয়ে যায় ডিবি পুলিশ।

পাঠকের মতামত

চাঁদাবাজিতে জড়িত নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে-তারেক রহমান

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বলেছেন, অন্যায়কারী যে-ই হোক তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। ব্যক্তিগত ...

হাসনাত আব্দুল্লাহকে দেখে তেড়ে এল সাত কলেজের শিক্ষার্থীরা

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও অধিভুক্ত সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের পাল্টাপাল্টি ধাওয়ার মধ্যে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করতে গিয়েছিলেন বৈষম্যবিরোধী ...